• ১ শ্রাবণ ১৪৩২, শুক্রবার ১৮ জুলাই ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Killed 4

দেশ

CRPF: সহকর্মীর গুলিতে নিহত ৪ সিআরপিএফ

সহকর্মীর গুলিতে প্রাণ হারালেন সহকর্মীরাই। ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিশগড়ের সুকমার মারাইগুড়া পুলিশ ক্যাম্পে। এক জওয়ান আচমকাই এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। তাতেই মৃত্যু হয় ৪ সিআরপিএফ জওয়ানের, আহত হন বেশ কয়েকজন। আহত জওয়ানদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। তাঁদেরকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।ইতিমধ্যেই অভিযুক্ত জওয়ানকে পুলিশি হেপাজতে নেওয়া হয়েছে। আহত চার জওয়ানদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। সাধারণত ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকেই এমন ঘটনা ঘটে থাকে। তবে এক্ষেত্রে গুলি চালানোর কারণ এখনও জানা যায়নি।সূত্রের খবর, রাতে প্রত্যেকেই ঘুমোচ্ছিলেন। এমন সময় আচমকাই রীতেশ রঞ্জন রাত ৩.১৫ নাগাদ উঠে নিজের সার্ভিস রিভলভার দিয়ে গুলি চালাতে শুরু করেন। মৃত চার জনের এক জওয়ান রাজীব মণ্ডল এই রাজ্যের বাসিন্দা। তবে কী কারণে এই ঘটনার সূত্রপাত স্পষ্ট নয়। কোনওরকম মানসিক অবসাদ নাকি বচসার জেরে এমন কাণ্ড তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

নভেম্বর ০৮, ২০২১
দেশ

Delhi Blast: দিল্লিতে বিস্ফোরণে মৃত ৪, জখম ১

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল রাজধানী দিল্লি। সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর শাহাদরার ফর্স বাজার এলাকার একটি বাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে। প্রাথমিক তদন্তের পর জানা গিয়েছে যে একটি রান্না গ্যাস সিলিন্ডারে আগুন লেগে এই বিপর্যয় ঘটে। গ্যাস সিলিন্ডারে আগুন ধরার পর প্রচণ্ড শব্দে সেটি ফেটে যায়। ফলে বাড়িটিতে আগুন ধরে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের নয়টি ইঞ্জিন। দমকল বিভাগের কর্তা অতুল গর্গ জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের ফলে বাড়িতে আগুন ধরে যায়। ফলে দগ্ধ হয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু হয় চারজনের। গুরুতর আহত অবস্থায় এক ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। কীভাবে বিস্ফোরণ ঘটল, তা বিশদে জানতে তদন্ত শুরু করেছে দমকল বিভাগ। সম্প্রতি দিল্লিতে একের এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবারের রাতে বিস্ফোরণের পর এলাকার মানুষের মধ্যে অজানা কারণে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। বিস্ফোরণটি কী কারণে তা প্রথমে জানতে না পেরে এলাকাবর বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। কিন্তু ওই বাড়িতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ ঘটল কি করে, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

জুন ৩০, ২০২১
রাজ্য

পূর্ব বর্ধমানে বাজ পড়ে মৃত ৪

শনিবার দুপুরে হঠাৎ করেই মুষল ধারে বৃষ্টি শুরু হয় বিভিন্ন জেলায়। সেই সময় বাজ পড়ে প্রাণ গেল পূর্ব বর্ধমানের চার জনের। একজন জখম হয়েছেন। জানা গিয়েছে, রবিবার জেলাশাসকের দপ্তরে মৃতদের পরিবারের সদস্যদের হাতে চেক তুলে দেওয়া হবে।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতরা হলেন গুড়েঘর গ্রামের রঞ্জিতৎ গোয়ালা (৪০), কাঁশরা গ্রামের অরূপ বাগ (৪০), জ্যোৎশ্রীরাম গ্রামের শম্ভুচরণ দাস (৫২) ও মহিন্দর গ্রামের অধীর মালিক (৪৯)। জখম হয়েছেন রঞ্জিতের শ্যালক মনু আইরি। তাঁর বাড়ি কালনার তিলডাঙ্গা গ্রামে। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন রঞ্জিৎ তাঁর শ্যালকের সঙ্গে জমির সবজি পরিচর্যা করছিলেন। সেই সময় বজ্রপাত-সহ বৃষ্টি শুরু হয়। বাজ পড়ে দুইজনই জখম হন। তাঁদের জামালপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রঞ্জিতকে মৃত ঘোষণা করেন। মনু সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অরূপবাবু তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে এদিন মাঠে তিল কাটতে গিয়েছিলেন। সেই সময় বজ্রপাতে মৃত্যু হয় তাঁর। অরূপবাবুর স্ত্রী কপালজোড়ে বেঁচে গিয়েছেন। শম্ভুচরণও এদিন গ্রামের মাঠে সবজি পরিচর্যা করছিলেন। সেই সময় বাজ পড়ে জখম হন তিনি। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে মৃত্যু হয় তাঁর।

জুন ০৫, ২০২১
রাজ্য

ভোট শুরু হতেই রক্তাক্ত শীতলকুচি, কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে হত ৪

প্রাণহানি দিয়ে দিন শুরু হয়েছিল। বেলা বাড়তে সেই শীতলকুচিতেই বাড়ল মৃতের সংখ্যা। এ বার কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে সেখানে আরও ৪ ব্যক্তির প্রাণ গেল। মাথাভাঙা হাসপাতালে তাঁদের ময়নাতদন্ত চলছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে আরও ৪ ব্যক্তি জখম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। নিহতরা সকলেই তাঁদের সমর্থক বলে দাবি তৃণমূলের। অন্যদিকে, পাঠানটুলির ৮৫ নম্বর বুথ থেকে বলপূর্বক বিজেপির এজেন্ট আনন্দ বর্মনকে বের করে দেয় তৃণমূল। এরপরই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়।হাসপাতালে নিয়ে গেলে তার মৃত্যু হয়। বোমাবাজিও করা হয় ওই বুথের সামনে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়।সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে তৃণমূল ও বিজেপি কর্মীরা। জখম হন বেশ কয়েকজন।শীতলকুচির জোড়পাটকির ১২৬ নম্বর বুথের বাইরে এই ঘটনা ঘটেছে। গোটা ঘটনায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। স্থানীয় তৃণমূল কর্মীদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় বাহিনী বিজেপি-র হয়ে কাজ করছে। রাতভর মদ-মাংস খেয়ে সকালে নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। সুষ্ঠ নির্বাচন করানোর ভার যাদের কাঁধে, তাঁদের নির্বিচারে গুলি চালানোর অধিকার কে দিয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জোড়াফুল শিবির।স্থানীয় এক তৃণমূল কর্মী সংবাদমাধ্যমে বলেন, দলে দলে মানুষ ভোট দিতে যাচ্ছিলেন। সেই সময় বিনা প্ররোচনায় গুলি চালায় কেন্দ্রীয় বাহিনী। বুথের ভিতরে যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন ছিল, তারাই এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ করে তৃণমূল।অন্যদিকে, বিজেপি নেতা নিশীথ প্রামাণিক গোটা ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই দায়ী করেছেন। তাঁর বক্তব্য, কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে লাগাতার উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছেন মমতা। মাথাভাঙা, শীতলকুচি, কোচবিহারের সভা থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঘিরে ধরতে বলেন তিনি, তাতেই একটি বিশেষ শ্রেণির লোক উত্তেজিত এবং তা থেকে আক্রমণাত্মক হয়ে পড়েন। কেন্দ্রীয় বাহিনী যদি গুলি চালিয়ে থাকে, তা আত্মরক্ষার্থেই চালিয়েছে। আসলে তৃণমূল জানে, ওরা হারছে। তাই উশৃঙ্খলতা তৈরি করছে। গোটা ঘটনায় অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কমিশন জানিয়েছে, সিআরপিএফ নয়, গুলি চালিয়েছে সিআইএসএফ (সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্স)। রাজ্য নির্বাচন পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে জানিয়েছেন, তৃণমূল এবং বিজেপি-র মধ্যে সংঘর্ষ চলছিল। বাধা দেওয়া হচ্ছিল ভোটদানেও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গেলে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঘিরে ধরা হয়। রাইফেলও কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তাতেই গুলি চলে।কিন্তু স্থানীয় এক বাসিন্দার যুক্তি, নিহতদের পরিচয় তাঁদের বিশেষ কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতি তাঁদের সমর্থন নয়। তাঁরা ভোটার। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বাধ্য হয়ে যদি গুলি চালাতে হয়, তাহলে পায়েও তো গুলি চালাতে পারত। তা না করে সোজাসুজি বুকে গুলি করা হল কেন প্রত্যেককে?কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের অঙ্গুলিহেলনেই কেন্দ্রীয় বাহিনী এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন শীতলকুচির তৃণমূল প্রার্থী পার্থপ্রতিম রায়। তিনি বলেন, কী বলব আমি? শীতলকুচির মানুষ আমার স্বজন। চার-চারটি তরতাজা প্রাণ চলে যেতে দেখে চোখের জল চেপে রাখতে পারছি না। মানুষ এখনও ভোটকেন্দ্রে যাচ্ছেন, ভোট দিচ্ছেন। দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করছেন। সেই মনোবল ভেঙে ফেলার চেষ্টা চলছে। আজকের ঘটনার জন্য নির্বাচন কমিশন দায়ী। দায়ী বিজেপি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অমিত শাহের অঙ্গুলিহেলনে এ সব হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে এ নিয়ে ফোনে কথা হয়েছে, তিনি পুরোটা দেখবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন পার্থপ্রতিম।নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে ফোনে প্রাথমিক রিপোর্ট নিয়েছেন। কী কারণে গুলি চালাতে হল, কেন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা গেল না, সব সমেত পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তলব করেছেন তিনি।শনিবার সকালে চতুর্থ দফায় ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পর থেকে দফায় দফায় শীতলকুচিতে সঙ্ঘর্ষ বেধেছে তৃণমূল এবং বিজেপি সমর্থকদের মধ্যে। সকালে পাঠানটুলি শালবাড়ির ২৮৫ বুথে ভোট দিতে গিয়ে আনন্দ বর্মণ নামের এক ১৮ বছরের কিশোরের মৃত্যু হয়। তাঁর পরিবারের লোকজন নিজেদের বিজেপি সমর্থক বলে দাবি করলেও, আনন্দ কাদের পক্ষে, তা নিয়েও রাজনৈতিক টানাপড়েন শুরু হয়। তার মধ্যেই এই ঘটনা।

এপ্রিল ১০, ২০২১
বিদেশ

মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তীতে বিক্ষোভ বাংলাদেশে, পাক-পন্থীদের তাণ্ডব, নিহত ৪

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরের সময়ই হিংসা ছড়াল বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায়। এর মধ্যে শুক্রবার সবচেয়ে বড় ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রামের হাটহাজারি এলাকায়। সেখানে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ৪ বিক্ষোভকারীর মৃত্যুর খবর মিলেছে। শুক্রবারই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর পূর্তি উৎসবের সূচনা হয়। সে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে ১৯৭১-এ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের সহযোগী ভারতের প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় গিয়েছেন। বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মূলত মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী পাকিস্তান-পন্থী জামাত-ই-ইসলামি এবং তার সহযোগী গোষ্ঠীগুলিই এই বিক্ষোভে জড়িত।বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের দাবি, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী জামাতকে কয়েক বছর আগে হাসিনা সরকার নিষিদ্ধ করলেও নাম বদলে কয়েকটি ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠনের নামের আড়ালে সক্রিয়তা চালিয়ে যাচ্ছেন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ওই সংগঠনগুলি পরিচালিত কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্ররাই মূলত হিংসাত্মক বিক্ষোভ চালাচ্ছে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গ এবং অসমের ভোটপ্রচারে মোদি-সহ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের অনুপ্রবেশ বিরোধী মন্তব্যের জেরে বাংলাদেশের জনসমাজের একাংশে অসন্তোষ ছড়িয়েছে। পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে জামাত-পন্থীরা কৌশলে ভারতবিরোধী জিগির তোলার চেষ্টা করছে বলে বিশ্লেষকদের একাংশ মনে করছেন।

মার্চ ২৬, ২০২১

ট্রেন্ডিং

দেশ

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে ৫০০০ কোটির বেশি মূল্যের প্রকল্পের সূচনা করবেন

আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে তেল ও গ্যাস, বিদ্যুৎ, সড়ক ও রেল খাতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন।১৯৫০ কোটি টাকার বেশি অর্থ বরাদ্দে তেল ও গ্যাস পরিকাঠামোয় প্রধানমন্ত্রী বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলায় ভারত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড (BPCL)-এর সিটি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন (CGD) প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ঘরোয়া, বাণিজ্যিক ও শিল্পগ্রাহকদের PNG সংযোগ প্রদান করা হবে, রিটেল আউটলেটে CNG উপলব্ধ থাকবে এবং এই অঞ্চলে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে।প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপুর-হলদিয়া প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইনের দুর্গাপুর থেকে কলকাতা পর্যন্ত ১৩২ কিমি দীর্ঘ অংশটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যা প্রধানমন্ত্রী উর্জা গঙ্গা (PMUG) প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত জগদীশপুর-হলদিয়া ও বোকারো-ধামরা পাইপলাইন প্রকল্পের অংশ। আনুমানিক ১,১৯০ কোটি টাকার এই প্রকল্পটি পূর্ব বর্ধমান, হুগলি ও নদিয়া জেলার মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। স্থানীয়দের জন্য এই পাইপলাইন নির্মাণকালে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে এবং এখন লক্ষাধিক পরিবারকে প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহে সহায়তা করবে।পরিবেশবান্ধব শক্তি উৎপাদনের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপুর স্টিল থার্মাল পাওয়ার স্টেশন এবং রঘুনাথপুর থার্মাল পাওয়ার স্টেশনে ফ্লু গ্যাস ডিজালফারাইজেশন (FGD) সিস্টেম সংযোজনের প্রকল্পটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যার আনুমানিক ব্যয় ₹ ১,৪৫৭ কোটি টাকা। এটি এলাকার পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে।রেল পরিকাঠামো উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী পুরুলিয়া জেলার পুরুলিয়া-কোটশিলা রেললাইন দ্বিগুণ করার ৩৬ কিমি দীর্ঘ প্রকল্পটিও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন, যার ব্যয় প্রায় ৩৯০ কোটি। এই প্রকল্পটি জামশেদপুর, বোকারো ও ধানবাদের শিল্পাঞ্চলের সঙ্গে রাঁচি ও কলকাতার সংযোগ উন্নত করবে, পণ্য পরিবহনের গতি বাড়াবে এবং শিল্প ও ব্যবসার ক্ষেত্রে লজিস্টিক্স সুবিধা উন্নত করবে।সেতু ভারতম প্রকল্পের অধীনে পশ্চিম বর্ধমানের তোপসি ও পাণ্ডবেশ্বরে নির্মিত দুটি রোড ওভার ব্রিজ (ROBs)-এর উদ্বোধনও প্রধানমন্ত্রী করবেন, যার মোট ব্যয় প্রায় ৩৮০ কোটি টাকা। এই সেতুগুলি রেল লেভেল ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা রোধ এবং এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সহায়তা করবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুর্গাপুরে তেল ও গ্যাস, বিদ্যুৎ, সড়ক ও রেল খাতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন ও জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন

জুলাই ১৭, ২০২৫
রাজ্য

বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থায় চেয়ারপারর্সন ও দুজন ভাইস চেয়ারপারর্সনের নাম ঘোষণা

বর্ধমান ডেভেলপমেন্ট অথরিটির নতুন চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এবার ২জন ভাই চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। চেয়ারম্যান হয়েছেন উজ্জ্বল প্রামানিক। জামালপুরের বিধায়ক ছিলেন। ভাইস চেয়রাম্যান দুজন হলেন কাকলি তা গুপ্তা ও আইনুল হক। এর আগে বিডিএর চেয়ারপার্সন ছিলেন কাকলি তা গুপ্তা ও ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন আইনুল হক। চেয়ারপার্সন থেকে ভাইস চেয়ারপার্সন হয়ে গেলেন কাকলি তা গুপ্তা। আগের পদে রইলেন আইনুল হক। বর্ধমান পুরসভার দীর্ঘ দিনের চেয়ারম্যান ছিলেন আইনুল হক।

জুলাই ১৫, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

কালনা থানার মৈত্রী কাপ কলঙ্কিত করল কেএসএসএ

পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশের উদ্যোগে কালনা থানার পরিচালনায় শনিবার থেকে শুরু হলো মৈত্রী কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট। ১৬ দলকে নিয়ে দু-দিনের এই প্রতিযোগিতা হচ্ছে অঘোরনাথ পার্ক স্টেডিয়ামে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়ানো ও ফুটবল প্রতিভা অন্বেষণের লক্ষ্যে প্রশংসনীয় উদ্যোগ। যদিও প্রথম দিনেই এই টুর্নামেন্টে কালির দাগ লাগাল কালনা মহকুমা ক্রীড়া সংস্থার কর্তা মানিক দাসের ভূমিকা।প্রি কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় ম্যাচে বিজাড়া সুহানা একাদশ যথাসময়ে দল নামাতে না পারায় ওয়াকওভার পায় পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতি। সময়ানুবর্তিতার উপর জোর দিয়ে কড়া অবস্থান নিয়েছিলেন কালনা থানার আইসি সুজিত ভট্টাচার্য। এরপরেই শুরু হয় চালাকি। পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতিকে দ্বিতীয় ম্যাচের পরিবর্তে চতুর্থ ম্যাচ খেলতে বিজাড়ার এক কর্তা অনুরোধ করলেও তারা রাজি হয়নি। বিজাড়ার টিম লিস্ট জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া কেএসএসএ-র এক প্রভাবশালী আটকে দেন বলে অভিযোগ। এরপর তিনিই গিয়ে ওই দলের কয়েকজনকে কেএসএসএ-র হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নেন। যদিও ওই ফুটবলাররা মাঠে নামতেই বেঁকে বসে তৃতীয় ম্যাচে কেএসএসএ কোচিং ক্যাম্পের প্রতিপক্ষ দল মধুপুর মারাং বুরু ক্লাব। শেষ অবধি কালনা থানার আইসির নির্দেশে তিন ফুটবলারকে বসাতে বাধ্য হয় কেএসএসএ। কাহানি মে ট্যুইস্ট এখানেই। টুর্নামেন্টের নিয়ম অনুযায়ী পরাজিত দলের কাউকে খেলানো যাবে না। এমনকী রবিবারের খেলার যে নিয়ম প্রকাশ করা হয়েছে তাতে লেখা আছে, যদি কেউ এমন করে এবং তা প্রমাণিত হয় তাহলে সেই দলকে বহিষ্কার করা হবে। সেটাই যদি হবে, তাহলে যে দল এমন অপরাধ করল সেই দলের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক পদক্ষেপ না নিয়ে প্রতিপক্ষ মধুপুরকে জয়ী ঘোষণা করা হলো না সেই প্রশ্ন উঠছে। দর্শক মহলেও বিষয়টি নিয়ে চর্চা চলতে থাকে।এরপর সেমিফাইনালের আগে পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতি জানায় যে তিনজনকে আগেই জালিয়াতির জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে তাঁদের যেন না নামানো হয়। এই সময় সেই মানিক লোকজন জোগাড় করে আপত্তিকর আচরণ করেন। এমনকী মঞ্চে বসেই। প্রশ্ন হলো, টুর্নামেন্টে একটি দলের কর্তা এহেন আচরণ করেন কীভাবে, তাও পুলিশ আধিকারিকদের মঞ্চে বসে? প্রথমে জালিয়াতি করতে গিয়ে পার পাওয়া, তারপর মানিকের অস্ত্র হয়ে দাঁড়ায় রেফারি ম্যানেজ।সেমিফাইনালে পূর্ব সাতগেছিয়া সংহতির সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছিল কেএসএসএ-র। খেলা যখন ১-১, টাইব্রেকারের দিকে ম্যাচ গড়াচ্ছে তখন রেফারি চরম ভুল সিদ্ধান্ত নেন। যার মাশুল গুনতে হয় সংহতিকে।বল কেএসএসএ-র ফুটবলারের গায়ে লেগে গোললাইন অতিক্রম করলেও কর্নার দেন রেফারি! সংহতি প্রতিবাদ জানালেও রেফারি কর্ণপাত করেননি। সেই মুভ থেকে জয়সূচক গোল পায় টেইন্টেড কেএসএসএ। যা দেখে মাঠে উপস্থিত অন্য রেফারিরাও বলেন ওটি কর্নার ছিল না। কর্নার না হলে গোলটিও হতো না। যে রেফারিরা ম্যাচটি খেলালেন তাঁরা স্থানীয় রেফারি। তাঁরা সংশ্লিষ্ট মানিক দাসকে মানিকদা বলে অভিহিত করছিলেন। অভিযোগ, ওই মানিক কেএসএসএ-তে নিজের থাকার প্রভাব খাটিয়ে রেফারি ম্যানেজ করেছেন। এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে গোল জাজ রাখা হলো না কেন তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।খোঁজ নিয়ে জানা গেল, এই টুর্নামেন্ট খেলাতে এআইএফএফের রেফারি জোগাড়ের চেষ্টা করেছিল থানা। তবে তাঁদের পাওয়া যায়নি। এরপর সব ঠিক করা হয় মানিকের উপস্থিতিতেই। তিনি লটারির সময়েও হাজির ছিলেন। মানিকের এমন জালিয়াতির প্রচেষ্টা ও উদ্ধত আচরণে রুষ্ট অনেকেই।এক ক্লাবের কর্তা থেকে দর্শকদের কয়েকজন বলছিলেন, দেখে তো মনে হচ্ছে থানা নয়, মানিক সর্বেসর্বা! তিনি থানার কে? যদিও কালনা থানার উপর কোনও ক্ষোভ নেই কারও। পুলিশের টুর্নামেন্ট, রেফারির সিদ্ধান্ত শিরোধার্য বলে সবাই সব সিদ্ধান্ত মুখ বুজে মেনে নিলেন। কিন্তু আগাগোড়া পক্ষপাতদুষ্টতা কলঙ্কিত করল কালনা থানার সাধু উদ্যোগকে। সকলেই বলছিলেন, টুর্নামেন্টের নিয়ম অনুযায়ী যে দলের প্রথম ম্যাচেই বহিষ্কার হয়ে যাওয়ার কথা, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে সেই দল গায়ের জোরে ফাইনালে, এই বিষয়টি হাস্যকর। ফুটবলের স্পিরিটের সঙ্গে বেমানান। পুলিশের টুর্নামেন্ট খেলতে গিয়ে দুর্ভাগ্যজনক অভিজ্ঞতার শিকার হয়ে রুষ্ট অনেকেই। যে মানিকের জন্য কলঙ্কিত হলো এমন দারুণ এক টুর্নামেন্ট, তাঁর বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করা হয় থানা ও কেএসএসএ-র তরফে সেটাই দেখার। আর কিছু না হলে ফুটবল মহলের কাছে কি সদর্থক বার্তা যাবে? প্রশ্ন থেকেই গেল।

জুলাই ১২, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal